ষড়যন্ত্রতাত্ত্বিকদের মধ্যে সাড়া ফেলছে ‘ফ্লাই মি টু দ্য মুন’-এর ট্রেইলার

সিনেমার ট্রেইলারটি হালকা ধাঁচের হলেও ষড়যন্ত্রতত্ত্ববিদদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে এর একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য।

ফ্লাই মি টু দ্য মুন

কলম্বিয়া পিকচার্স ও অ্যাপলের যৌথ উদ্যোগে তৈরি আসন্ন কমেডি ড্রামা ‘ফ্লাই মি টু দ্য মুন’-এ দেখা যাবে অ্যাপোলো ১১ মিশনের প্রস্তুতি নেওয়ার মাধ্যমে নাসার নিজের মর্যাদা ফিরে পাওয়ার প্রচেষ্টার পর্দার আড়ালের গল্প। সিনেমার ট্রেইলারটি হালকা ধাঁচের হলেও ষড়যন্ত্রতত্ত্ববিদদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে এর একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য।

সিনেমায় কেলি জোন্স নামের এক ‘পিআর’ বিশেষজ্ঞের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মার্কিন অভিনেত্রী স্কারলেট জোহানসন, যিনি অ্যাপোলো ১১ মিশন উৎক্ষেপণের আগে জনসমক্ষে নাসার খ্যাতি বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছেন। আর তার মূল কাজ ছিল, মিশনের লঞ্চ ডাইরেক্টর কোল ডেভিসের সঙ্গে কাজ করে এ যাত্রার প্রত্যেক নভোচারীকে বৈশ্বিক তারকা বানিয়ে দেওয়া।

এজন্য কেলিকে একটি জটিল কাজ দেওয়া হয়, তা হল মিশনটি ব্যর্থ হলে গোপনে চাঁদে অবতরণের একটি জাল আবহ তৈরি করা।

সিনেমাটিতে আরও অভিনয় করেছেন ‘হাংগার গেইমস’ ও ‘নাও ইউ সি মি’ খ্যাত মার্কিন অভিনেতা উডি হারেলসন।

এ ছাড়া, চাঁদে অবতরণের নকল আবহের দৃশ্যপট তৈরির পরিচালক হিসেবে অভিনয় করেছেন মার্কিন কমেডিয়ান জিম র‍্যাশ। এ চরিত্রকে ‘ভেরি মাচ নট স্ট্যানলি কুবরিক’ বলে আখ্যা দিয়েছে প্রযুক্তি সাইট এনগ্যাজেট।

আর সিনেমাটির মূল পরিচালক ছিলেন গ্রেগ বারলানটি, যিনি এর আগে ‘লাভ, সাইমন’ সিনেমার পাশাপাশি ডিসি কমিকসের বেশ কিছু টিভি শো’তে কাজ করেছেন।

‘ফ্লাই মি টু দ্য মুন’ থিয়েটারে মুক্তি পাবে ১৪ জুলাই, অ্যাপোলো ১১ উৎক্ষেপণের প্রায় ৫৫ বছর পর।


তথ্য সংগ্রহে এবং ব্যাবস্থাপনায়tonmoykunduit

Post a Comment

0 Comments